এর আগে বাদ যোহর নিজ এলাকা ছড়ারপার জামে মসজিদে জানাজা সম্পন্ন হয়। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি ওই মসজিদের মোতাওয়াল্লি ছিলেন। সেখান থেকে মরদেহ আনা হয় হযরত মানিক পীর (র.) মাজার সংলগ্ন এলাকায় সেখানে দ্বিতীয় জানাজা সম্পন্ন হয়। জানাজা শেষে সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে মরদেহে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর দুপুর সোয়া ২ টার দিকে তাকে বাবা-মায়ের কবরের পাশে দাফন করা হয়।
সরকার ঘোষিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রশাসন ও দলের পক্ষ থেকে বিধি নিষেধ থাকলেও প্রাণঘাতি করোনার আক্রান্ত কিংবা মৃত্যুভয় উপেক্ষা করে প্রিয় নেতার জানাজায় অংশ নেন হাজার হাজার মানুষ। বিদায় বেলায় প্রিয় নেতাকে এক নজর দেখতে চেষ্টার কমতি ছিল না। কিন্তু জানাজা শেষে দ্রুততার সঙ্গে তাকে দাফন করা হয়।
প্রথম জানাজা আগে মরহুমের বড় ছেলে ডা. আরমান আহমদ শিপলু জীবদ্দশায় তার বাবার ভুলত্রুটির জন্য নগরবাসী ও দেশবাসীর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে দোয়া চান।
এর আগে রোববার (১৪ জুন) দিনগত রাত পৌনে ৩টার দিকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় বদর উদ্দিন আহমদ কামরানের। তার বয়স হয়েছিল ৬৯ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে, এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
এর আগে গত ৫ জুন সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পিসিআর ল্যাবে কামরানের শরীরে করোনা ভাইরাসের শনাক্ত হয়। ওই দিন বাসায় চিকিৎসা দেওয়া হলেও পরদিন ৬ জুন সকালে বমি আর জ্বর নিয়ে তিনি হাসপাতালে ভর্তি হন। তবে বমি ও জ্বর কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকলেও অবস্থার তেমন কোনো