প্রথমে ব্যাট করে মাত্র ১১২ রানেই অলআউট হয়ে যায় আফগানিস্তান। টি-টোয়েন্টির হিসেবে খুবই ছোট টার্গেট। তখন মনে হচ্ছিল এই রান খুব সহজেই টপকে যাবে ইংল্যান্ড।
কিন্তু ম্যাচটি তো বোলারদের। ফলে এই রান টপকাতেও ৫ উইকেট হারিয়ে ১৮.১ ওভার পর্যন্ত খেলতে হয়েছে ইংলিশ ব্যাটসম্যানদের। নির্ধারিত বিরতিতে উইকেট পড়ছিল। ফলে একটু শঙ্কাও চেপে বসেছিল ইংলিশদের মনে।
তবে সব ছাপিয়ে শেষ পর্যন্ত জয়েই শুরু হয়েছে ইংলিশদের। এই জয়ে লিয়াম লিভিংস্টোনের ২১ বলে অপরাজিত ২৯ রান বড় অবদান রেখেছে। তাছাড়া উদ্বোধনী জুটিতে ৩৫ রানও কাজে লেগেছে।
এর আগে টসে জিতে আফগানিস্তানকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ডের বোলারদের তোপের মুখে আফগানরা নিজেদের প্রথম ম্যাচে বড় টার্গেট দিতে পারেনি। দুই বল বাকি থাকতেই মাত্র ১১২ রানে অলআউট হয়ে যায় তারা।
ইব্রাহিম জারদার ও উসমান গনি ছাড়া আর কেউ উল্লেখযোগ্য রান করতে পারেননি। ইংল্যান্ডের পক্ষে স্যাম কারেন মাত্র ১০ রান দিয়ে ৫ উইকেট নিয়ে আফগানদের ব্যাটিং লাইন ধসিয়ে দেন।
আফগানিস্তান: ১১২/১০, ১৯.৪ ওভার (হযরতুল্লাহ ৭, রহমতুল্লাহ গুরবাজ ১০, ইব্রাহিম জারদান ৩২, ওসমান গনি ৩০, নজিবুল্লাহ জারদান ১৩, মোহাম্মদ নবি ৩, আজমাতুল্লাহ ৮, রশিদ খান ০, মুজিবুর রহমান ০, ফরিদ আহমেদ ২*, ফজলহক ০), স্টোকস ৪-০-১৯-২, ক্রিস ওকস ৪-০-২৪-১, মার্ক উড ৪-০-২৩-২, স্যাম কারেন ৩.৪-০-১০-৫, আদিল রশিদ ৪-০-৩২-০।
ইংল্যান্ড: ১১৩/৫, ১৮.১ ওভার (জস বাটলার ১৮, এলেক্স হেলস ১৯, ডেভিড মালান ১৮, বেন স্টোকস ২, লিয়াম লিভিংস্টোন ২৯*, হ্যারি ব্রুক ৭, মইন আলী ৮*), ফজলহক ৪-০-২৪-১, আজমাতুল্লাহ ১.১-০-১১-০, মুজিবুর রহমান ৪-০-২২-১, রশিদ খান ৪-০-১৭-১, ফরিদ ২-০-২৩-১, মোহাম্মদ নবি ৩-০-১৬-১।