বীর মুক্তিযোদ্ধাদের খসড়া তালিকা আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি এবং চূড়ান্ত তালিকা ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। মঙ্গলবার তিনি এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, অনলাইনে এক লাখ ৪০ হাজার মুক্তিযোদ্ধার তালিকাভুক্তি শেষে উপজেলা পর্যায়ে যাচাই-বাছাইয়ের প্রক্রিয়া চলছে। এবার শহীদ, যুদ্ধাহত, খেতাবপ্রাপ্ত, বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধাসহ আরও ১৫ হাজারের মতো বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এর আগে তিনি জানিয়েছিলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রকাশের অংশ হিসেবে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) অনুমোদন ছাড়াও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রকাশিত বেসামরিক গেজেট যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, কোনো বীর মুক্তিযোদ্ধার নাম ভারতীয় তালিকা বা লাল মুক্তিবার্তা বা মন্ত্রণালয়ের স্বীকৃত ৩৩ ধরনের প্রমাণে অন্তর্ভুক্ত থাকলে তিনি যাচাই-বাছাইয়ের আওতার বাইরে থাকবেন। ইতোমধ্যে ৩৯ হাজার ৯৬১ জন মুক্তিযোদ্ধার নাম মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।