ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রগুলোতে গণতন্ত্রকে কার্যকর অবস্থায় দেখার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত পশ্চিমা কূটনীতিকরা।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনকে সামনে রেখে বৃহস্পতিবার এক যৌথ বিবৃতিতে তারা এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
বিবৃতিতে কূটনীতিকরা বলেন, ‘ঢাকায় অবস্থিত কূটনীতিক এবং নির্বাচন কমিশন কর্তৃক অনুমোদিত পর্যবেক্ষক হিসেবে আমরা এ শহরের ভোটকেন্দ্রসমূহে গণতন্ত্রকে কার্যকর অবস্থায় দেখার প্রত্যাশা করছি।’
বিবৃতি দেওয়া পশ্চিমা কূটনীতিকরা হলেন- কানাডার হাইকমিশনার বেনাওয়ে প্রিফন্টেইন, সুইডেনের রাষ্ট্রদূত সার্লোট্টা স্লাইটার, মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল মিলার, ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন, নরওয়ের রাষ্ট্রদূত সিডসেল ব্লেকেন, ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত এস্ট্রাপ পিটারসন, নেদারল্যান্ডের চার্জ ডি’আফ্যায়ার্স জেরোন স্টিগস, অস্ট্রেলিয়ার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার পেনি মর্টন ও সুইজারল্যান্ডের চার্জ ডি’আফ্যায়ার্স সুজান মুলার।
কূটনীতিকরা বিবৃতিতে আশাবাদ ব্যক্ত করেন, বাংলাদেশ সরকার, নির্বাচন কমিশন ও সব সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দল শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে জনগণের ভোট দেওয়ার অধিকারকে সম্মান জানাবে এবং স্বচ্ছতা ও সততার সঙ্গে ভোট গণনা করবে।
আগামী ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। এই নির্বাচনকে ঢাকার নাগরিকদের গণতান্ত্রিক অধিকার চর্চার এক সুযোগ হিসেবে বর্ণনা করেছেন পশ্চিমা কূটনীতিকরা।
