বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পদচারণা শুরু ১৯৯৯ সাল থেকে। ২০১৯ সালের ইংল্যান্ড বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বের ২০ বছর পূর্ণ হবে। এই সময়ে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সাফল্য বলতে ২০১৫ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল খেলা। এছাড়া অন্য বিশ্বকাপগুলোতেও স্মরণীয় কিছু সাফল্য পেয়েছে বাংলাদেশ।
যেমন ১৯৯৯ বিশ্বকাপে ফাইনালে খেলা পাকিস্তানকে হারায় বাংলাদেশ। ২০০৭ বিশ্বকাপে ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জয় পায়। ২০১১ বিশ্বকাপে ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডকে হারানো। আর দারুণ এই ম্যাচগুলোর পেছনে আছে কিছু ক্রিকেটারের দারুণ পারফরম্যান্স। তার ভিত্তিকে ক্রীড়াভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম ইএসপিএন বাংলাদেশের সর্বকালের সেরা বিশ্বকাপ একাদশ তৈরি করেছে।
তাতে অবশ্য অধিকাংশ ক্রিকেটারই বর্তমান দলের সদস্য। প্রথম দিকে খেলা ক’জনও আছেন ওই একাদশে। ইংল্যান্ড বিশ্বকাপে খেলতে পারেন এমন ক্রিকেটার আছেন ওই একাদশে সাতজন। তার মধ্যে অবশ্যই পঞ্চপান্ডব খ্যাত মাশরাফি, সাকিব, তামিম, মুশফিক এবং মাহমুদুল্লাহ আছেন। সঙ্গে আছেন ইমরুল কায়েস এবং রুবেল হোসেন।
বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের হয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে সাকিব, মোহাম্মদ রফিক এবং রুবেল হোসেনরা ভালো পারফর্ম করেছেন। তাই তারা আছেন বিশ্বকাপের সেরা একাদশে। হাবিবুল বাশারের বদলে দলের অধিনায়ক করা হয়েছে মাশরাফি মর্তুজাকে। ২০১৫ সালের বিশ্বকাপে তিনি দলকে নকআউট পর্বে নিয়ে যাওয়ায় তাকে অধিনায়কের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশর সর্বকালের সেরা বিশ্বকাপ একাদশ: তামিম ইকবাল, ইমরুল কায়েস, মাহমুদুল্লাহ, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, মিনহাজুল আবেদিন নান্নু, মোহাম্মদ আশরাফুল, খালেদ মাহমুদ সুজন, মোহাম্মদ রফিক, মাশরাফি মর্তুজা, রুবেল হোসেন।