মানহানির অভিযোগে নড়াইলে করা এক মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বৃহস্পতিবার সকালে স্থায়ী জামিন দিয়ে বিকেলে তা জামিন প্রত্যাহার (রিকল) করে নিয়েছেন হাইকোর্ট। রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে অবকাশের পর আগামী এপ্রিলে এ বিষয়ে জারি করা রুলের ওপর ফের শুনানি হবে বলে জানিয়েছেন আদালত।
বিচারপতি আবু জাফর সিদ্দিকী ও বিচারপতি এএসএম আব্দুল মোবিন সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার সকালে খালেদা জিয়াকে স্থায়ী জামিন দিয়ে বিকেলে তা প্রত্যাহার করে নেন।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল জানান, রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদেশটা বিকেলে রিকল (প্রত্যাহার) করা হয়েছে। অবকাশ শেষে আগামী এপ্রিলে ফের শুনানি হবে।
মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করায় মানহানির অভিযোগে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ২৪ ডিসেম্বর নড়াইল সদর আমলি আদালতে মামলাটি করেন জেলার নড়াগাতী থানার চাপাইল গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান রায়হান ফারুকী ইমাম। পরে ২০১৮ সালের ৫ আগস্ট এ মামলায় নড়াইলের আদালতে খালেদা জিয়ার জামিন নামঞ্জুর হয়। এর পর ওই মামলায় জামিন চেয়ে খালেদা জিয়া একই বছরের ৯ আগস্ট হাইকোর্টে আবেদন করেন।
প্রসঙ্গত, খালেদা জিয়া দুর্নীতির দুই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাবন্দি রয়েছেন।
মানহানির মামলায় খালেদা জিয়ার স্থায়ী জামিন
মানহানির অভিযোগে নড়াইলে করা এক মামলায় স্থায়ী জামিন পেয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।
বৃহস্পতিবার (১২ মার্চ) বিচারপতি আবু জাফর সিদ্দিকী ও এ এস এম আবদুল মোবিনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে মন্তব্য করায় মানহানির অভিযোগে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ২৪ ডিসেম্বর নড়াইল সদর আমলি আদালতে মামলাটি করেন জেলার নড়াগাতী থানার চাপাইল গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান রায়হান ফারুকী ইমাম। পরে ২০১৮ সালের ৫ আগস্ট এ মামলায় নড়াইলের আদালতে খালেদা জিয়ার জামিন নামঞ্জুর হয়। এরপর ওই মামলায় জামিন চেয়ে খালেদা জিয়া একই বছরের ৯ আগস্ট হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন।
জিয়া চ্যারিটেবল ও অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে কারাভোগ করছেন খালেদা জিয়া। স্বাস্থ্যগত ও মানবিক কারণ দেখিয়ে বেগম জিয়ার পক্ষে দুই দফা জামিন আবেদন করা হলেও উচ্চ আদালতে তা বাতিল হয়ে যায়। বর্তমানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন তিনি।