ম্যাচের ৯০ মিনিটে শঙ্কা দূর করা গোলটি করেন রিচার্লিসন। পেনাল্টি থেকে পাওয়া তার গোলে শিরোপার ইঞ্চি দূরত্বে চলে আসে ব্রাজিল। তবে শেষ ২৩ মিনিট ব্রাজিলের জন্য ছিল তেইশ লাখ আলোকবর্ষের দূরত্ব। খুব চাপে গেছে সেলেকাওদের। ব্রাজিলের হয়ে ক্যারিয়ারের প্রথম লাল কার্ড খেয়ে মাঠ ছাড়েন জেসুস। ২-১ গোলে এগিয়ে থাকা ব্রাজিলকে দশ জনের দল পেয়ে ধাক্কা দিতে পারতো পেরু। কিন্তু এভারটনের এনে দেওয়া পেনাল্টি থেকে গোল করে ৩-১ গোলের জয় পায় ব্রাজিল। এক যুগ পরে নিশ্চিত করে কোপার শিরোপা।
ম্যাচের প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে দারুণ এক গোল করেন জেসুস। তার চার মিনিট আগে গোল করে সমতায় ফেরে পেরু। নতুন কিছুর আভাস দেয়। সেই ব্রাজিলকে আবার অথই জলে ফেলে মাঠ ছাড়েন জেসুস। ম্যাচের ৭৮ মিনিটে লাল কার্ড দেখেন তিনি। পরের সময়টা অবশ্য ভালোয় ভালোয় পার করে ব্রাজিল। শেষ সময়ে গোলও করে একটি। তার আগে ম্যাচের ১৫ মিনিটে গোল করেন এভারটন। শেষ সময়ে পেনাল্টিও এনে দেন গ্রেমিওতে খেলা এই ফুটবলার। পুরো ম্যাচ কি, পুরো টুর্নামেন্টেই দারুণ খেলেন এভারটন।