দেশীয় চ্যানেলে হলিউডের ৭ সিনেমা

hollyw-samakal-5ebd67a239255

ঈদুল ফিতরে সাত দিনব্যাপী বিশেষ অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করছে দেশের টিভি চ্যানেলগুলো। করোনা ভাইরাসের এই দিনগুলোতেও দেশি-বিদেশি নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সাজানো হচ্ছে সে আয়োজন।

দেশের অন্যতম বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে  নাগরিক টিভির ঈদ আয়োজনে থাকছে  হলিউডের  সাড়া জাগানো ৭টি সিনেমা। বাংলায় ডাবকৃত এসব সিনেমা প্রচার হবে ঈদের দিন থেকে সপ্তমদিন পর্যন্ত প্রতিদিন রাত১০টা ৫০ মিনিটে।

সিনেমাগুলো হলো ‘স্পাইডারম্যান’, ‘স্পাইডারম্যান-২’, ‘টার্মিনেটর সালভেশন’, ‘টার্মিনেটর-৩’, ‘চার্লিস অ্যাঞ্জেল-১’, ‘চার্লিস অ্যাঞ্জেল-২’ এবং ‘দ্য মাস্ক অব জরো। ‘স্পাইডারম্যান’ ও ‘স্পাইডারম্যান-২’ সিনেমা দুটি পরিচালনা করেছেন স্যাম রেইনি। সিনেমা দুটি যথাক্রমে ২০০২ এবং ২০০৪ সালে মুক্তি পেয়েছিল। মার্ভেল কমিক্সের ‘দি অ্যামেজিং স্পাইডার-ম্যান’ কমিক বইয়ের চরিত্র অবলম্বনে নির্মিত। এতে নাম টোবি ম্যাগুইয়ার, আরো অভিনয় করেছেন কিয়ার্স্টন ডান্‌স্ট, জেমস ফ্র্যাঙ্কো, রোজামেরি হ্যারিস প্রমুখ।

২০০৩ সালে ‘টার্মিনেটর থ্রি: রাইজ অব দ্য মেশিনস’ আর ২০০৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘টার্মিনেটর সালভেশন’। জোসেফ ম্যাকগিন্টি নিকোল পরিচালিত সিনেমা দুটি মুক্তির পর সিনেমা দুটি ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল ফিকশন প্রেমীদের মনে। প্রায় ১৮৮ মিলিয়ন ডলার বাজেটের ‘টার্মিনেটর থ্রি’ সিনেমাটি আয় করেছিল প্রায় ৪৩৪ মিলিয়ন ডলার। অন্যদিকে, ২০০ মিলিয়ন ডলার ব্যায়ে নির্মিত ‘টার্মিনেটর সালভেশন’ আয় করেছিল প্রায় ৩৭২ মিলিয়ন ডলার। দুর্ধর্ষ তিন সুন্দরীর সিনেমা ‘চার্লিস অ্যাঞ্জেলস’।  ১৯৭৬ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত’ চার্লিস অ্যাঞ্জেলস ছিল টেলিভিশনের জনপ্রিয় একটি সিরিজ। ২০০০ সালে এটি বড় পর্দায় উঠে আসে। নির্মাণ করেন জোসেফ ম্যাকগিন্টি নিকোল।

২০০৩ সালে আস সিক্যুয়েলচার্লিস অ্যাঞ্জেলস:ফুল থ্রটল। সিনেমা দুটিতে তিন সুন্দরীরর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ডিউ ব্যারিমোর, ক্যামেরন ডিয়াজ ও লুসি লিউ।মার্টিন ক্যাম্পবেল পরিচালিত ‘দ্য মাস্ক অব জরো’ সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৯৮ সালে। এতে বিভিন্ন চরিত্রে আন্তোনিও বান্দেরাস, অ্যান্থনি হপকিন্স, স্টুয়ার্ট উইলসন প্রমুখ। সিনেমাটি নির্মাণে ব্যায় হয়েছে ৯৫ মিলিয়ন ডলার আয় এটি আয় করেছে সর্বমোট ২৫০ মিলিয়ন ডলার।

Pin It