শেষ ভালোর সঙ্গে বাংলাদেশের প্রাপ্তি রেকর্ড

liton-110320-01

বোলাররা লক্ষ্য রেখেছিলেন নাগালে। বাকিটা সহজেই সারলেন ব্যাটসম্যানরা। লিটন দাস পেলেন টানা দ্বিতীয় ফিফটি। একপেশে লড়াইয়ে বাংলাদেশ জিতল ৯ উইকেটে। প্রথমবারের মতো কোনো সিরিজে জয়ী হলো তিন সংস্করণেই।

৯ উইকেটের জয়

ওয়ানডের পর টি-টোয়েন্টিতেও জিম্বাবুয়েকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে স্বাগতিকরা জিতেছে ৯ উইকেটে। কেবল দ্বিতীয়বারের মতো এই সংস্করণে ৯ উইকেটে কোনো জয় পেল তারা।

সফরে সব আন্তর্জাতিক ম্যাচে হারল জিম্বাবুয়ে।

২৫ বল বাকি থাকতে ১২০ রানের লক্ষ্য ছুঁয়ে ফেলে বাংলাদেশ। ৮ চারে ৪৫ বলে ৬০ রানে অপরাজিত থাকেন লিটন। দুই ছক্কায় ১৬ বলে ২০ রান করেন সৌম্য।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

জিম্বাবুয়ে: ২০ ওভারে ১১৯/৭ (কামুনহুকামউই ১০, টেইলর ৫৯*, আরভিন ২৯, উইলিয়ামস ৩, রাজা ১২, মুতুমবামি ১, মাটোমবোদজি ৩, মাধেভেরে ০, মুম্বা ১*; মুস্তাফিজ ৪-০-২৫-২, সাইফ ৪-০-৩০-১, আল আমিন ৪-০-২২-২, হাসান ৪-০-২৫-০, মেহেদি ৩-০-১৪-১, আফিফ ১-০-২-১)

বাংলাদেশ: ১৫.৫ ওভারে ১২০/১ (লিটন ৬০*, নাঈম ৩৩, সৌম্য ২০*; মাধেভেরে ৩-০-২০-০, এমপোফু ৩.৫-০-২৭-১, মুম্বা ৩-০-২৬-০, সুমা ১-০-১০-০, উইলিয়ামস ৩-০-১৬-০, রাজা ২-০-১৮-০)

লিটনের ফিফটি

দারুণ ছন্দে থাকা লিটন দাস পেলেন টানা দ্বিতীয় ফিফটি। দলকে বড় জয়ের পথে রাখা এই তরুণ সাত চারে ৩৫ বলে ছুঁয়েছেন পঞ্চাশ। টি-টোয়েন্টিতে এটি তার চতুর্থ ফিফটি।

১২ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৮৯/১। লিটন ৫০ ও সৌম্য সরকার ১ রানে ব্যাট করছেন।

ভালো শুরু দিয়ে ফিরলেন নাঈম

ওভার প্রতি কেবল সাড়ে চার রান প্রয়োজন। সহজেই আসছে রান। ম্যাচ শেষ করে আসা খুব কঠিন ছিল না। তবুও ফাঁদে পা দিলেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। ছক্কার চেষ্টায় ফিরলেন সীমানায় ক্যাচ দিয়ে। ভাঙল ৭৭ রানের উদ্বোধনী জুটি।

ক্রিস এমপোফুকে পুল করে ওড়াতে চেয়েছিলেন নাঈম। টাইমিং করতে পারেননি। ধরা পড়েন ডিপ মিডউইকেটে।

পাঁচ চারে ৩৪ বলে ৩৩ রান করেন নাঈম। ১১ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৭৮/১। ক্রিজে লিটনের সঙ্গী আগের ম্যাচের নায়ক সৌম্য সরকার।


লিটন-নাঈমের ফিফটি জুটি

Pin It