করোনা ভাইরাস বর্তমানে পৃথিবীর সবচেয়ে আলোচিত একটি নাম। বিশ্বের অন্তত ১৯০টি দেশ এই মুহূর্তে কাঁপছে এই ভাইরাসের সংক্রমণে। এরই মধ্যে করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন তৈরি করেছে জাপানের ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাপানের অন্যতম ঔষধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি অ্যানজেসের যৌথ উদ্যোগে এ টিকা তৈরি হয়েছে বলে দাবি করে মঙ্গলবার অ্যানজেসের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
ওসাকার ওই কোম্পানি জানিয়েছে, তাদের ডিএনএ ভ্যাকসিন তৈরির কাজ শেষ হয়েছে এবং তা শিগগিরই প্রাণীর ওপর পরীক্ষা করা শুরু হবে।
এছাড়া ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি অধ্যয়নরত নাদিম মাহমুদ (বাংলাদেশি) ফেসবুকে দেওয়া একটি স্ট্যাটাসে লিখেছেন, কভিড-১৯ ভ্যাকসিন তৈরি করেছে আমাদের ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয়। মাত্র ১৯ দিনের প্রচেষ্টায় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় ও অ্যাঞ্জেস কর্পোরেশনের যৌথ উদ্যোগে ডিএনএ ভ্যাকসিন তৈরি হলো। ভ্যাকসিনটি তৈরির পর এখন অপেক্ষা কেবল প্রাণীর দেহে পরীক্ষার।
কভিড-১৯ ভ্যাকসিন তৈরি করেছে আমাদের ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয়। মাত্র ১৯ দিনের প্রচেষ্ঠায় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় ও অ্যাঞ্জেস কর্পোরেশনের যৌথ উদ্যেগে ডিএনএ ভ্যাকসিন তৈরি হলো।
ভ্যাকসিনটি তৈরির পর এখন অপেক্ষা কেবল প্রাণীর দেহে পরীক্ষার।
মূলত করোনা ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করার জন্য শরীরে ‘ এক টুকরা ডিএনএ (প্লাজমিড) শরীরে প্রবেশ করানো হবে, সেখান থেকে তৈরি হওয়া প্রোটিন পরবর্তীতে ইমোনাইজড হয়ে নভেল করোনা ভাইরাসকে ধ্বংস করে দেবে।
তিনি আরো লিখেছেন, মূলত করোনা ভাইরাসকে নিষ্ক্রিয় করার জন্য শরীরে ‘এক টুকরা ডিএনএ (প্লাজমিড) শরীরে প্রবেশ করানো হবে, সেখান থেকে তৈরি হওয়া প্রোটিন পরবর্তীতে ইমোনাইজড হয়ে নভেল করোনা ভাইরাসকে ধ্বংস করে দেবে। জাপানের প্রভাবশালী ঔষধ কোম্পানি তাকারা ভ্যাকসিনটি বাজারজাতকরণের দায়িত্ব নিয়েছে। ফুজি ফি্লম হোল্ডিং কর্পোরেশনের ‘Avigan’ করোনা ভাইরাস প্রতিরোধকারী ঔষধের পর এটি একটি ভাল খবর বটে। আশা করি, এই ভ্যাকসিন শিগগির বিশ্বে প্রাণ সংহার কমিয়ে আনবে।