উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তালমিলিয়ে  বাংলাদেশও প্রযুক্তি নির্ভর সেবায় এগিয়ে যাচ্ছে। অনলাইনের মাধ্যমে রাইড শেয়ার, খাবার অর্ডার, দৈনন্দিন কাজের জন্য হোম সার্ভিস কিংবা চিকিৎসায় ডাক্তারি সেবা পাওয়া যাচ্ছে। একইভাবে ডিজিটাল মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান একাডেমিক এবং পেশাগত শিক্ষা বিস্তারে সেবা দিচ্ছে। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম ইশিখন.কম।

ইশিখন.কম একটি কার্যক্রম শুরু করেছে, যার মাধ্যমে অনেকটা রাইড শেয়ারিংয়ের মতই ট্রেইনিং সেন্টার শেয়ারিংয়ের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। যাদের বাসায় ইন্টারনেট কিংবা কম্পিউটার নেই, তারা  ট্রেইনিং সেন্টারের মাধ্যমে ইশিখনের প্রশিক্ষণে অংশ নিতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিংয়ে  জনপ্রিয় ২৫টি কোর্সের যেকোনটিতে অংশ নিয়েই যেকেউ অনলাইন আয় শুরু করতে পারবেন।

এছাড়াও রয়েছে ০টি অন্যান্য কোর্স। গত ৪ বছরে ইশিখন ১২ হাজারের বেশি শিক্ষার্থীকে প্রশিক্ষণ প্রদান করেছে। তাদের বেশির ভাগ বর্তমানে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কাজ করে স্বাবলম্বী।

ইন্টারনেট কানেকশন এবং কম্পিউটার থাকলে ঘরে বসেই দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে কোর্সগুলো করার সুযোগ থাকছে। প্রশিক্ষক যখন ক্লাস নিবে তখন কম্পিউটার মনিটর শিক্ষার্থীদের কম্পিউটারে দেখাবে, সঙ্গে সঙ্গে মাইক্রোফোনে কিংবা চ্যাটের মাধ্যমে সরাসরি যেকোনো প্রশ্ন করা যাবে। প্রতিটি ক্লাস শেষে রয়েছে মডেল টেস্ট, অ্যাসাইনমেন্ট জমা এবং কোনো ক্লাস মিস করলে উক্ত ক্লাসের ভিডিও রেকর্ড প্রদান করা হবে।

এই বিষয়ে ইশিখন ডটকমের সিইও ইব্রাহিম আকবর বলেন, ‘৪ বছর যাবৎ ইশিখন দেশব্যাপী অনলাইনে সাফল্যের সাথে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছে। দেশের সব স্বনামধন্য ও অভিজ্ঞ শিক্ষক থাকায়, অল্পদিনে দেশের অন্যতম শীর্ষ প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এবার সারাদেশে ৩ থেকে ৫ মাসব্যাপী ফ্রিল্যান্সিং কোর্স চালু করেছে ইশিখন। কোর্সে ভর্তি হওয়া যাবে একেবারে কমমূল্যে, সফল ভাবে কোর্স শেষ হলে থাকছে চাকরির সুযোগ। ১২ থেকে ১৮ হাজার টাকার এই কোর্সসমূহ শুধু ১২০০ টাকা থেকে ১৮০০ টাকায় রেজিস্ট্রেশন ফি এর মাধ্যমে করাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।’

আরও বিস্তারিত জানা যাবে এই লিঙ্কে:  https://eshikhon.com/pro-offer।